হাইরে আল্লাহ্!
মনে হয় এই Second Term পরীক্ষা কেয়ামত পর্যন্ত চলতে থাকবে!
আর ১টা মাত্র পরীক্ষা ছিল ৬ তারিখ, ওটা ৬ তারিখে হরতালের কারণে হয়নি।
নোটিস দিয়েছে ২৫ তারিখ হবে।
২৫ তারিখ সকালে শুনছি পরীক্ষা হবেনা। শুনে মাথাটা বিগ্ড়ে গেল। পরবর্তী
নোটিসে দিয়েছে ওটা ২৮ তারিখ হবে।
এবার ২৮ তারিখ এসে দেখা দিল হরতালের চাঁদ!
।।।।জয় বাঙালি।।।।
Thursday, February 28, 2013
Wednesday, February 27, 2013
অবুঝ
কখনও কখনও মনের কথাগুলোকে ঠিক ভাবে প্রকাশ করা হয়ে উঠে না,
মনের মানুষ,
যার সবচেয়ে বেশি বুঝা উচিত, সেই যদি হয় অবুঝ, তবে তো নামবেই নীরবতা....
মনের মানুষ,
যার সবচেয়ে বেশি বুঝা উচিত, সেই যদি হয় অবুঝ, তবে তো নামবেই নীরবতা....
আমার একটা নির্ঘুম রাত
আমার একটা নির্ঘুম রাত ,
তোমার হাতে তুলে দিলেই বুজতে তুমি
কষ্ট কাকে বলে____________
আমার দীর্ঘ শ্বাসের একটা স্রুতে ,
তোমার সুখের তরী ভাসালেই বুজতেই তুমি কষ্ট কাকে বলে___________
তোমার হাতে তুলে দিলেই বুজতে তুমি
কষ্ট কাকে বলে____________
আমার দীর্ঘ শ্বাসের একটা স্রুতে ,
তোমার সুখের তরী ভাসালেই বুজতেই তুমি কষ্ট কাকে বলে___________
ভালোবাসা নিয়ে যারা খেলা করে তারাই ভালোবাসা পায়।
ভালোবাসা নিয়ে যারা খেলা করে তারাই ভালোবাসা পায়।
যারা মন থেকে চায় তাদের কাছে ভালোবাসা ধরা দেয় না। কখনোই না।
যারা মন থেকে চায় তাদের কাছে ভালোবাসা ধরা দেয় না। কখনোই না।
Friday, February 22, 2013
Thursday, February 21, 2013
আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।
"আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি
আমি কি ভুলিতে পারি"
আজ একুশে ফেব্রুয়ারি। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। ১৯৫২ সালের এই দিনে
ভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছিল বাংলার দামাল ছেলেরা। তাঁদের প্রতি রইল আমার
বিনম্র শ্রদ্ধা আর সালাম। তাঁদের আত্মত্যাগের বিনিময়েই আমরা পেয়েছি
আমাদের মাতৃভাষা বাংলাকে।
আমরা বাঙ্গালি। বাঙ্গালিই একমাত্র জাতি যারা ভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছে।
একুশে ফেব্রুয়ারি আমাদের একটি গৌরবজ্জল দিন। সারা বিশ্বে এই দিনকে
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
আমি ৫২র ভাষা আন্দোলনের সকল শহীদদের আত্মার মাগফেরাত এবং শান্তি কামনা করছি।
সবাইকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা!
আমি কি ভুলিতে পারি"
আজ একুশে ফেব্রুয়ারি। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। ১৯৫২ সালের এই দিনে
ভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছিল বাংলার দামাল ছেলেরা। তাঁদের প্রতি রইল আমার
বিনম্র শ্রদ্ধা আর সালাম। তাঁদের আত্মত্যাগের বিনিময়েই আমরা পেয়েছি
আমাদের মাতৃভাষা বাংলাকে।
আমরা বাঙ্গালি। বাঙ্গালিই একমাত্র জাতি যারা ভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছে।
একুশে ফেব্রুয়ারি আমাদের একটি গৌরবজ্জল দিন। সারা বিশ্বে এই দিনকে
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
আমি ৫২র ভাষা আন্দোলনের সকল শহীদদের আত্মার মাগফেরাত এবং শান্তি কামনা করছি।
সবাইকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা!
Tuesday, February 19, 2013
দোহাজারী'তে চলছে ডাকাতের তাণ্ডব। ঘুমোতে পারছেনা মানুষ।
দেশে যে হারে চুরি ডাকাতি বেড়ে চলছে, এখন তো নিজের প্রাণ নিয়েও ভয় হয়।
আমার সম্পদের বিনিময়ে যদি আবার আমাকে.....??? মানুষের জিবন তো তাদের কাছে
মুল্যহীন।
কিছুদিন আগে সকালে আমার বাসায় ঢুকে নিয়ে গেল আমার ২টি মোবাইল এবং ভাইয়ার
মানিব্যাগ। সিটি এলাকা, জিনিস একবার চোরের হাতে গেলে সেটা আর ফিরে পাওয়ার
আশা থাকেনা। তাই সেটা নিয়ে আর তেমন চিন্তা করিনি। হাওয়া হয়ে গেল আমার
মোবাইল আর মানিব্যাগ।
বাড়িতে আসলাম কয়েকদিন আগে। রাত (২.৩০টা) দেখি ডাকাতের দল এসে ঘিরে ফেলল
আমাদের বাড়ি। আমার চাচার বাড়িতে ঢুকার অনেক চেষ্টা করল। কিন্তু পারল না।
তারপর আমাদের বাড়িতে ঢুকার প্রক্রিয়া চালানোর সময় আমরা তাদের উপস্থিতি
টের পেলাম। সবার টের পাওয়ার ব্যাপারটা ডাকাত দল বুঝতে পেরে পরবর্তী দ্রুত
পলায়ন করে।
সম্প্রতি পূর্ব দোহাজারীতে চুরি-ডাকাতি ক্রমশয় বেড়ে চলছে। আমাদের বাড়িতে
আসার ঠিক ২দিন পর আমাদের পাশের আরেকটি বাড়িতেও আসলো ডাকাত। কিন্তু বাড়ির
লোকজন তা বুঝতে পারে এবং সাথে সাথে আশে-পাশের এলাকাবাসীদের ফোন করে
জানিয়ে দেওয়ায় লোকজন সজাগ হয়ে যায়। তারপর ডাকাতরা পালায়। গত পরশু
জামিরজুরীর (হিন্দু পাড়ায়) একজনের বাড়িতে ঢুকে স্বর্ণ-টাকা সহ অনেক
জিনিষপত্র লুটপাট করে। শুধু তাই নয়, তাদের পরিবারের একজনকে (দা
দিয়ে)কুপিয়ে প্রচণ্ড রকম আঘাত করে। শুনেছি বর্তমান হাসপাতালে চিকিৎসা রত
অবস্থায় আছেন তিনি। এর আগেও দোহাজারীর অনেক জায়গায় ডাকাতির খবর শুনেছি।
মানুষের নৈতিকতা এখন কোথায়?? কেন দেশে চুরি-ডাকাতি, খুন, সন্ত্রাসী,
চাঁদাবাজি, ধর্ষণসহ নানা অপরাধ্মুলক কর্মকাণ্ড বেড়ে চলছে?? কোথায় মানুষের
সামাজিক মূল্যবোধ?? নিজের সাময়িক সুখের জন্য অন্যের একটি জিবন প্রদীপ
নিভিয়ে দিতে আমাদের বিবেক এতটুকুও কি বাধা দেই না?? পরকালের ভয় কি আমাদের
মনে একটুও নাড়া দেই না??
নিজের বাড়িতেও যদি মানুষের নিরাপত্তা না থাকে তাহলে মানুষের নিরাপত্তার
স্থান কোথায়??
দোহাজারীর মানুষ এখন ডাকাতের জন্য শান্তিতে ঘুমাতে পারছে না।
--- তারেক (অ্যাডমিন) ।
[বি: দ্র: এই পোস্টটি গত ১৫ ফেব্রুয়ারিতে লেখা হয়েছিল]
আমার সম্পদের বিনিময়ে যদি আবার আমাকে.....??? মানুষের জিবন তো তাদের কাছে
মুল্যহীন।
কিছুদিন আগে সকালে আমার বাসায় ঢুকে নিয়ে গেল আমার ২টি মোবাইল এবং ভাইয়ার
মানিব্যাগ। সিটি এলাকা, জিনিস একবার চোরের হাতে গেলে সেটা আর ফিরে পাওয়ার
আশা থাকেনা। তাই সেটা নিয়ে আর তেমন চিন্তা করিনি। হাওয়া হয়ে গেল আমার
মোবাইল আর মানিব্যাগ।
বাড়িতে আসলাম কয়েকদিন আগে। রাত (২.৩০টা) দেখি ডাকাতের দল এসে ঘিরে ফেলল
আমাদের বাড়ি। আমার চাচার বাড়িতে ঢুকার অনেক চেষ্টা করল। কিন্তু পারল না।
তারপর আমাদের বাড়িতে ঢুকার প্রক্রিয়া চালানোর সময় আমরা তাদের উপস্থিতি
টের পেলাম। সবার টের পাওয়ার ব্যাপারটা ডাকাত দল বুঝতে পেরে পরবর্তী দ্রুত
পলায়ন করে।
সম্প্রতি পূর্ব দোহাজারীতে চুরি-ডাকাতি ক্রমশয় বেড়ে চলছে। আমাদের বাড়িতে
আসার ঠিক ২দিন পর আমাদের পাশের আরেকটি বাড়িতেও আসলো ডাকাত। কিন্তু বাড়ির
লোকজন তা বুঝতে পারে এবং সাথে সাথে আশে-পাশের এলাকাবাসীদের ফোন করে
জানিয়ে দেওয়ায় লোকজন সজাগ হয়ে যায়। তারপর ডাকাতরা পালায়। গত পরশু
জামিরজুরীর (হিন্দু পাড়ায়) একজনের বাড়িতে ঢুকে স্বর্ণ-টাকা সহ অনেক
জিনিষপত্র লুটপাট করে। শুধু তাই নয়, তাদের পরিবারের একজনকে (দা
দিয়ে)কুপিয়ে প্রচণ্ড রকম আঘাত করে। শুনেছি বর্তমান হাসপাতালে চিকিৎসা রত
অবস্থায় আছেন তিনি। এর আগেও দোহাজারীর অনেক জায়গায় ডাকাতির খবর শুনেছি।
মানুষের নৈতিকতা এখন কোথায়?? কেন দেশে চুরি-ডাকাতি, খুন, সন্ত্রাসী,
চাঁদাবাজি, ধর্ষণসহ নানা অপরাধ্মুলক কর্মকাণ্ড বেড়ে চলছে?? কোথায় মানুষের
সামাজিক মূল্যবোধ?? নিজের সাময়িক সুখের জন্য অন্যের একটি জিবন প্রদীপ
নিভিয়ে দিতে আমাদের বিবেক এতটুকুও কি বাধা দেই না?? পরকালের ভয় কি আমাদের
মনে একটুও নাড়া দেই না??
নিজের বাড়িতেও যদি মানুষের নিরাপত্তা না থাকে তাহলে মানুষের নিরাপত্তার
স্থান কোথায়??
দোহাজারীর মানুষ এখন ডাকাতের জন্য শান্তিতে ঘুমাতে পারছে না।
--- তারেক (অ্যাডমিন) ।
[বি: দ্র: এই পোস্টটি গত ১৫ ফেব্রুয়ারিতে লেখা হয়েছিল]
Subscribe to:
Posts (Atom)