Friday, November 24, 2017
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এমবিএ এবং ইভেনিং এমবিএ ১৩তম ব্যাচে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি
কি অবাক হচ্ছেন? ঢাবি, রাবি,জাবি এর যেমন Institute of Business
Administration রয়েছে তেমনি আমাদের রয়েছে Center for Business
Administration.অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো ২০১২ সালে চট্টগ্রাম
বিশ্ববিদ্যালয় ইভেনিং এমবিএ এর জন্য চালু করে Center for Business
Administration. দুই ব্যাচ পর থেকে শুরু হয় রেগুলার এমবিএ । ইভেনিং এর
স্টুডেন্ট দের ক্যাম্পাসে ক্লাস করতে অসুবিধা হয় তাই ক্লাস গুলা হয়
বিজিএমই ভবনে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এর মতে চারুকলা এবং
নাট্যকলা ইনস্টিটিউট এর মতো এখন Center for Business Administration এর
স্থায়ী ক্যাম্পাস হবে চট্টগ্রাম শহরে।জায়গা কেনার প্রক্রিয়াও চলছে। খুব
শীঘ্রই ক্যাম্পাস হবে। কেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের র এমবিএ এবং ইভেনিং
এমবিএ? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাংগীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এ এমবিএ করতে
যেখানে প্রায় তিন লক্ষ টাকা খরচ হয় সেখানে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে
আপনি এক লক্ষ চুয়াত্তর হাজার টাকা দিয়ে এমবিএ,এবং দুই লক্ষ চব্বিশ হাজার
টাকা দিয়ে ইভেনিং এমবিএ কোর্স করতে। আর ক্লাস গুলো সব শীততাপ নিয়ন্ত্রিত,
প্রতিটি ক্লাসেই রয়েছে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর আর ক্লাস নেন সব চট্টগ্রাম
বিশ্ববিদ্যালয়েরর সব সিনিয়র শিক্ষকরা। অর্থাৎ লেকচারারদের ক্লাস নেওয়ার
সুযোগ নেই। আর Center for Business Administration এ পড়লে আপনি চট্টগ্রাম
বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসা প্রশাসন অনুষদের সব ডিপার্টমেন্ট সেরা সব শিক্ষক
দের ক্লাস করার সুযোগ পাবেন যার সুযোগ মেইন ক্যাম্পাসে নেই। কারন মেজর
সাব্জেক্ট শুরু হবার আগ পর্যন্ত সব ডিপার্টমেন্ট এত সেরা সেরা শিক্ষক
গুলো ক্লাস নেন। ধরুন প্রথম সেমিস্টারে পাঁচটা সাব্জেক তার মধ্যে
Financial Management নেন ফিন্যান্স এর সালেহ জহুর স্যার কিংবা নাছিরুল
কাদের স্যার, Marketing Management নেন মার্কেটিং এর নাসির স্যার কিংবা
তানিয়া ম্যাডাম,, Managerial accounting নেন একাউন্টিং এর আব্দুর রহমান
স্যার কিংবা হারুনুর রশীদ স্যার Management Theory and practicce নেন
ম্যানেজমেন্ট এর শামীমা ম্যাডাম কিংবা হারিসুর রহমান স্যার,Operation and
Supply chain management নেন ম্যানেজমেন্ট এর স্বদীপ স্যার কিংবা খালেদ
আফজাল স্যারের মত স্যাররা। মেজর ভাগ হবার আগ পর্যন্ত সব ডিপার্টমেন্ট এর
সেরা সব স্যারদের ক্লাস করতে পারবেন আপনি। এখানে রয়েছে পাঁচটি
ডিপার্টমেন্ট ফিন্যান্স, একাউন্টিং,ম্যান েজমেন্ট,মার্কেটিং এবং অপারেশন
এন্ড সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট উল্লেখ্য অপারেশন এন্ড সাপ্লাই চেইন
ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্টটি মেইন ক্যাম্পাসে না থাকলেও চাকরির বাজারে
অধিক চাহিদার কারনে এখানে খোলা হয়েছে।
ভর্তি প্রক্রিয়া : সাধারনত বছরে দুই বার এডমিশান টেস্ট হয়। জুন মাসে এবং
ডিসেম্বর মাসে। জুন মাসের ফরম দেওয়া হয় মে মাসের শেষের দিকে আর ডিসেম্বর
মাসের ফরম দেওয়া হয় নভেম্বর এর শেষে। এডমিশান টেস্ট হয় জিম্যাট স্টাইলে
অর্থাৎ ঢাবির আইবিএ এর প্রশ্নের মতো। রিটেন এ টিকলে এর পর ভাইবা। আমার
পরিচিত মনির হোসাইন নামে এক বন্ধু আছে যে একবার রিটেন এ টিকেনি,এরপরের
বার সে আবার রিটেন পরীক্ষা দেয়,রিটেনে টিকে কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস
সে ভাইবা তে টিকেনা। অতএব আপনাকে রিটেন প্লাস ভাইবা দুইটা তেই টিকতে হবে।
অর্থাৎ এডমিশান টেস্ট এর মান নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোন সুযোগ নেই।
এডমিশান টেস্ট ভেনু-
রিটেন-
ফ্যাকাল্টি অব বিজনেস এডিমিনিস্ট্রেশান(মেইন ক্যাম্পাস)
ভাইভা-
সেন্টার ফর বিজনেস এডিমিনিস্ট্রেশান(বিজিএমই ভবন)
সময়-
এমবিএ করতে তিন সেমিস্টার বা দেড় বছর, ইভেনিং এমবিএ করতে চার সেমিস্টার
বা দুই বছর লাগবে। এবং কোন সেশনজট নেই। এমবিএ এর সুযোগ শুধু বিবিএ
ব্যাকগ্রাউন্ড দের জন্য । আর ইভেনিং বিবিএ প্লাস নন বিবিএ ব্যাকগ্রাউন্ড
উভয়ের জন্য। ছবি এবং বিস্তারিত কমেন্টে....
অথবা ভিজিট করুন:--
www.cbs-cu.org
-(Collected)
Keyword: Chittagong University EMBA, MBA, BBA, Dhaka University IBA,
EMBA, BBA, CU IBA, EMBA, MBA cost
Thursday, November 16, 2017
জলপাই ফুলের মৃত্যু
হয়েছে। বইটি ৩৩টি ছোট গল্প নিয়ে রচিত। এটি তার দ্বিতীয় বই। প্রথম বইয়ের
নাম 'অদ্রি' (উপন্যাস)। আমার এই প্রতিভাবাণ বন্ধুটি ছেলে বা বন্ধু হিসেবে
যেমন অসাধারণ, তেমনই অসাধারণ তার প্রতিটা গল্প, আর কবিতা। আমি তার গল্প,
কবিতা--দুটোরই ভক্ত। বিশেষ করে ওর প্রেমের কবিতাগুলো সত্যিই মনোমুগ্ধকর।
চবি'র শাটল নিয়ে ওর লেখা একটা চমৎকার গল্পের চরিত্র হিসেবে আমিও ছিলাম।
:D আশা করি এই বইয়ের গল্পগুলোও চমৎকার হবে।
.
পরীক্ষা নিয়ে দৌড়ের উপর থাকার কারণে বইটা এখনও কিনতে পারিনি। তবে ২-১
দিনের মধ্যেই কিনব ক্যাম্পাস থেকে। আমার বন্ধু তালিকায় যাঁরা বই পড়তে
ভালোবাসেন অথবা বইয়ের প্রতি আগ্রহ আছে তাঁদের প্রতি বইটা কিনে পড়ে দেখার
অনুরোধ রইল। আর যাঁদের বই কম পড়া হয় তারাও বইটা কিনতে পারেন। সবধরণের
পাঠকের কথা মাথায় রেখে গল্পগুলো অত্যন্ত সহজ আর প্রাঞ্জল ভাষায় লেখা
হয়েছে বলে সে জানালো। আশা করি সবার খুব ভালো লাগবে। আমার এই লেখক
বন্ধুটির জন্য সবাই দোয়া করবেন যাতে আগামী প্রতিটা বইমেলায় সে আমাদের
নতুন নতুন বই উপহার দিতে পারে।
অনেক অনেক শুভ কামনা তোর জন্য। <3
.
বইটি যেখানে পাবেন-
১. বাতিঘর [জামালখান, প্রেসক্লাবের নিচতলায়]
২. অমর বইঘর [জিইসি মোড়]
৩. ইভা লাইব্রেরি [ওয়াসা মোড়, চট্টগ্রাম]
৪. নন্দন বইঘর [কলার ঝুপড়ি, চবি]
৫. এডুকেশন কেয়ার [শাহজালাল হলের সামনে, চবি]
.
আগামী বইমেলা ২০১৮ তে দাঁড়িকমা প্রকাশনীর স্টলে পাওয়া যাবে বইটি।
Saturday, September 9, 2017
সাতার না জানাদের জন্য নির্দেশিকা
থেকে আর নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে কতগুলো কথা বলে ফেলি।
.
১. সাঁতার না জানা থাকলে পানিতে নামার দরকার নেই। আর প্রত্যেকেরই উচিত
সাঁতার শিখে রাখা।
.
২. ভাটার সময় সমুদ্রে নামা উচিত নয়। কক্সবাজারের সৈকতে লাল-সবুজ পতাকা
ওড়ানো হয়। সবুজ পতাকা থাকলেই কেবল নামা যেতে পারে। যাঁরা সাঁতার জানেন
না, তাঁরা বড়জোর পায়ের গোড়ালি পর্যন্ত ভেজাতে পারেন। এর চেয়ে গভীরে যাওয়া
উচিত নয়। যাঁরা সাঁতার জানেন, তাঁরা কোমর পানি পর্যন্ত যেতে পারেন। তবে
মনে রাখতে হবে, কক্সবাজারের আপাত নিরাপদ জায়গায়ও ভেতরে ভেতরে বেশ গভীর
খাদের মতো আছে। আর ঢেউ নেমে যাওয়ার সময় পায়ের নিচের মাটি সরে যায়। হঠাৎ
করে পা খাদে পড়লে অতলে ডুবে যাওয়ার অনুভূতি হয়। যিনি সাঁতার জানেন না,
তিনি কিন্তু হাঁটুপানিতেও পড়ে গিয়ে ভয় পেয়ে মারা পড়তে পারেন।
.
৩. সুইমিংপুলে কিংবা পুকুরে সাঁতার কাটা আর নদীতে ও সমুদ্রে সাঁতার কাটা
একদমই এক নয়। খুব ছোট নদীর সামান্য স্রোতেও সাঁতার কাটা খুব মুশকিল।
স্রোত ভাসিয়ে ভাটির দিকে নিতে থাকে। উত্তাল সমুদ্রে বড় সাঁতারুর পক্ষেও
ভেসে থাকা কঠিন। কাজেই সাঁতার জানা থাকলেও খরস্রোতা নদীতে কিংবা উত্তাল
সমুদ্রে নামা উচিত নয়। আসলে সমুদ্র জিনিসটা স্নানের জন্য বা সাঁতারের
জন্য নয়। আর সমুদ্রের যেখানে ইচ্ছা সেখানে নামতে ইচ্ছা করল আর নেমে
গেলাম, এটাও ঠিক নয়।
.
৪. মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতের মতো জায়গায় পানিতে নামার একদমই প্রয়োজনীয়তা নেই।
.
৫. ঘুমের ওষুধ, কাশির ওষুধ, অ্যালকোহল, নেশাজাতীয় দ্রব্য সেবনের পর
পানিতে নামা বিপজ্জনক। এমনকি স্নানাগারের চৌবাচ্চায়ও ডুবে মানুষ মারা
যেতে পারে।
.
৬. যিনি সাঁতার জানেন না, তাঁকে উদ্ধার করতে যাওয়া বিপজ্জনক। এটা আমাদের
রেডক্রসের প্রশিক্ষণে শেখানো হয়েছে। বলা হয়েছে, বাঁশ বা দড়ি এগিয়ে দেবে,
প্রশিক্ষিত উদ্ধারকারী কাছে যেতে পারেন, কিন্তু তুমি গেলে ডুবন্ত ব্যক্তি
তোমাকে জড়িয়ে ধরবে এবং সাঁতার কাটতে দেবে না। সে নিজেও মারা যাবে,
তোমাকেও মারবে। বলা হয়েছিল, যিনি সাঁতার জানেন না, তাঁর কপালের পাশে বাড়ি
মেরে তাঁকে অজ্ঞান করে তারপর তুলতে হবে। আর কর্তৃপক্ষের উচিত, বিপজ্জনক
এলাকা, বিপজ্জনক সময় ইত্যাদি চিহ্নিত করে দেওয়া। সমুদ্রের পর্যটন এলাকায়
উদ্ধারকারী দল সদা প্রস্তুত রাখা। তবে আবারও বলি, সাঁতার না জানা থাকলে
পানিতে নামার দরকার নেই। সাঁতার জানা থাকলেও খরস্রোতা নদী বা উত্তাল
সমুদ্রে বা অচেনা জায়গায় হঠাৎ করে পানিতে নামা উচিত নয়। মানুষ শ্বাস না
নিয়ে ছয় মিনিটের বেশি বাঁচতে পারে না। কাজেই উদ্ধারকারীরা আছেন, আমার
বিপদ হলেও কেউ এসে আমাকে বাঁচাবেন, এই ভরসা করা উচিত নয়। ছয় মিনিটের
মধ্যে উদ্ধারকারী আসার সম্ভাবনা খুবই কম। কাজেই নিজের সাবধানতা নিজের
কাছে। ঘটনা ঘটে গেলে কথা বলে আর লাভ নেই। যিনি গেছেন, তিনি আর ফিরে আসবেন
না। কিন্তু আমরা যারা আছি, আমরা যেন নিজেদের বিপদ নিজেরা ডেকে না আনি।
.
- Anisul Hoque, Editorial, Prothom Alo
বিদায়ের গান....
সোনালি অতীত দেখি স্মৃতির পাতায়...
এ ভার্সিটি জীবনের মধুময় দিন....
মনের মাঝে আজ চির অমলিন.....
কাটা পাহাড়ের পথ ধরেই হাটা....
থমকে ছিলো তখন ঘড়ির কাঁটা...
আজ যখনি তাকাই আমি পেছনে ফিরে....
আসে স্মৃতির কান্না ভেসে মনটি ঘিরে....
এই স্মৃতি টুকু সম্বল করে অবেলায়....
ইতিহাস হয়ে যাবো স্মৃতির পাতায়...
গেয়ে জীবনেরই গান,কত মধুর স্মৃতি...
সোনালী অতীত ফিরে পাওয়ার আকুতি...
দেখা হবে কি বন্ধু আবার এই ক্যাম্পাসে...
হাটা হবে কি বন্ধু চবির ঐ রাজপথে...
প্রিয়ো ক্যাম্পাসের এই রঙ্গিণ ভুবনে....
ছুটে আসতো সবাই চড়ে শাটল ট্রেনে...
শাটল ট্রেনের ঐ যাত্রা পথে....
গান হতো প্রাণ খুলে একই সাথে....
কিছু কিছু মনে ছিলো গভীর প্রণয়....
ক্লাস ফাঁকি দিয়ে হতো প্রেম বিনিময়....
এখনো কিছু মন আছে একাকী....
পাইনি খুঁজে তারা প্রেমের পাখি...
সেই দুঃখ, কষ্ট, মন ভাঙ্গা অভিমান...
স্মৃতির পাতায় আজ চির অম্লান...
গেয়ে জীবনেরই গান,কত মধুর স্মৃতি...
সোনালী অতীত ফিরে পাওয়ার আকুতি....
দেখা হবে কি বন্ধু আবার এই ক্যাম্পাসে...
গাওয়া হবে কি বন্ধু প্রাণ খুলে একসাথে...
মামুর দোকানে আর আলীর দোকানে...
আড্ডাবাজি হতো গানে গানে...
গ্রন্থাগারের ঐ সিঁড়ির থাকে...
বসাতো হবেনা তাই মনটি কাঁদে...
জারুল তলায় আর শহীদ মিনারে...
মন চাই ফিরে যেতে বারে বারে....
এই শিক্ষাজীবনে পাওয়া সবচেয়ে দামী...
শিক্ষাগুরুর সেই মধুর বাণী....
আজ বেলাশেষে চলে যাব ব্যথা নিয়ে মনে...
স্মৃতি হয়ে পড়ে রব এই চবির ভুবনে...
গেয়ে জীবনেরই গান,কত মধুর স্মৃতি....
সোনালী অতীত ফিরে পাওয়ার আকুতি....
দেখা হবে কি বন্ধু জীবনের কোন কালে....
ফেরা হবে কি বন্ধু কোন এক বিকেলে....???
#ইমামুল হাসান দৌলত
ইতিহাস বিভাগ,চবি....
এম.এ (২০১২-২০১৩) সেশন
Monday, August 28, 2017
ধর্ষকের ক্ষমতা
ক্ষমতার সঙ্গে জোট বেঁধেই ধর্ষণের ক্ষমতা হয়ে ওঠে। এসব ক্ষমতাকে প্রশ্ন
না করে, ধর্ষণের সম্পূর্ণ বিচার সম্ভব নয়। এত সব ক্ষমতাকেন্দ্রের ছায়াতেই
কিছু কিছু পুরুষ ধর্ষক হয়ে ওঠে, যুদ্ধে, প্রেমে, সংসারে ও সমাজে। ধর্ষকের
জয়ের তালি এক হাতে বাজে না। আরেক হাত ক্ষমতার।
- ফারুক ওয়াসিফ | ০৯ মে ২০১৭, ১৮:৪৭
অনুকূল
না। অনুরোধ বা জোর করে কাউকে নিজের অনুকূলে আনা বা নিজের মতামতকে
পতিপক্ষের কাছে গ্রহণ করানো একটা দুঃসাধ্য কাজ। আর এই দুঃসাধ্য কাজটা
যারা পারে, তারা বিশেষ ক্ষমতার অধিকারী। তাদের কাছেই পৃথিবীটা সহজ।
- Tareq I Imon
অসুখী
ভুল করে একদিন সুখী হয়েছিলাম;
সেই সুখের মধ্য দিয়েই প্রবেশ করেছিলাম-
অসুখীদের গ্রহে..।
- Tareq I Imon
সমাজের প্রয়োজনে সুন্দরী মেয়েদের চরিত্র খারাপ হওয়া উচিৎ
অসুন্দরীদের কদর বাড়ে 'পবিত্র' হিসেবে, এবং এতে সমাজে সমতা রক্ষা হয়|
অতএব, চরিত্রহীন সুন্দরীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন | আর যারা
সুন্দরী কিন্তু চরিত্রহীন নয়, তাদের বিরুধ্যে কুৎসা রটনা করুন, এটা আপনার
অধিকার না পারলে অভিসম্পাত করুন তাতেও কাজ না হলে 'ভাগ্যিস সুন্দরী নই'
বলে স্ট্যাটাস দিয়ে সুন্দরী না হবার উপকারিতা সমূহ পাব্লিকের সঙ্গে শেয়ার
করুন | (যারা নিজেদের অসুন্দরী মনে করে, এবং সুন্দরী মেয়েদের চরিত্র
খারাপ বলে ইনিয়ে বিনিয়ে নিজেকে ধোয়া তুলসী পাতা হিসেবে উপস্থাপন করতে
চায়, এই স্ট্যাটাস কেবল তাদের জন্য )
#আশানাজনীন ১৩ জুলাই ২০১৭
-Asha Naznin
থ্যালাসেমিয়া (Thalassemia)
মেডিক্যাল স্টুডেন্টদের জন্য
বাংলায় লিখলাম। উদ্দেশ্য
তারা যেন সাধারন মানুষকে
সহজে রোগটি সম্পর্কে
বোঝাতে পারেন।
থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধে যে
কেউ লেখাটি ব্যবহার করতে
পারেন।
থ্যালাসেমিয়া (রক্তরোগ)- এক
নীরব মহামারী
প্রত্যক বাবা মা-ই চায় তাদের
সন্তান সুস্থ্য সুন্দর ভাবে জন্ম
লাভ করুক। কিন্তু কারো কারো এ
স্বপ্ন ভেঙ্গে যায় জানা অজানা
নানা কারনে। থ্যালাসেমিয়া
তেমনি একটি জন্মগত রক্তরোগ
যাতে বাবা-মার স্বপ্ন ভেঙ্গে
যায়। যে সব সমাজে আত্মীয়
স্বজনের মধ্যে বিয়ে শাদী
বেশী প্রচলিত সে সব সমাজে
থ্যালাসেমিয়ার মতো বংশগত
রোগ বালাই বেশী। বাবা-মা এ
রোগের বাহক হলে তাদের
সন্তান থ্যালাসেমিয়া রোগ
নিয়ে জন্মাতে পারে। যারা
থ্যালাসিমিয়া রোগের বাহক
তাদের কোন উপসর্গ নেই। এরা
স্বাভাবিক জীবনযাপন করে।
দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায়
দশভাগ অর্থাৎ প্রায় দেড় কোটি
পুরুষ-মহিলা নিজের অজান্তে
থ্যালাসেমিয়া রোগের বাহক।
আমাদের দেশে প্রতিবছর
হাজার হাজার শিশু
থ্যালাসেমিয়া রোগ নিয়ে
জন্মায়। কিন্তু জন্মের পর পরই এ
রোগটি ধরা পড়েনা। শিশুর বয়স
এক বছরের বেশী হলে বাবা মা
লক্ষ্য করেন শিশুটি ফ্যাকাসে
হয়ে যাচ্ছে, বাড়ছে শিশুর
দূর্বলতা। আর তখনই শিশু
বিশেষজ্ঞ রক্ত পরীক্ষা করে
শিশুটিকে থ্যালাসেমিয়ায়
আক্রান্ত শিশু হিসাবে চিহ্নিত
করেন, বাবা-মায়ের মাথায়
আকাশ ভেঙ্গে পড়ে। বাবা-মা
জানতে পারেন যে তারা দুজনেই
থ্যালসেমিয়া রোগের বাহক।
আমাদের দেশে থ্যালাসেমিয়া
এখন এক নীরব মহামারী যাতে
প্রতিবছর হাজার হাজার শিশুর
মৃত্যু হচ্ছে। ধ্বংস হচ্ছে বাবা-
মায়ের স্বপ্ন।
থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত শিশুর
কি সমস্যা হয়?
থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত
শিশুদের শরীরে রক্তের মূল্যবান
উপাদান হিমোগ্লোবিন
ঠিকমতো তৈরী হয়না। শিশুর বয়স
এক বা দুই বছর হলে শিশুর রক্ত
শূন্যতা দেখা দেয় এবং
ফ্যাকাশে হয়ে পড়ে। শিশুর
স্বাভাবিক দৈহিক বৃদ্ধি ব্যাহত
হয়, শরীর দূর্বল হয়ে পড়ে। ধীরে
ধীরে শরীরের দরকারী অঙ্গ
যেমন প্লীহা, যকৃৎ বড় হয়ে যায়
এবং কার্যক্ষমতা হারাতে
থাকে। মুখমন্ডলের হাড়ের
অস্থিমজ্জা বিকৃত হওয়ার
কারনে শিশুর চেহারা বিশেষ রুপ
ধারন করে যা দেখে চিকিৎসক
সহজেই থ্যালাসেমিয়ায়
আক্রান্ত শিশুকে চিহ্নিত করতে
পারেন। থ্যালাসেমিয়ায়
আক্রান্ত শিশুদেরকে অন্যের
রক্ত নিয়ে বেঁচে থাকতে হয়।
অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন
থ্যালাসেমিয়া রোগের
একমাত্র চিকিৎসা যা অত্যন্ত
ব্যয়বহুল ও সব সময় সফল নয়।
কেউ থ্যালাসেমিয়া রোগের
বাহক কিনা তা কিভাবে জানা
যায়?
থ্যালাসেমিয়া রোগের
বাহকদের কোন লক্ষন থাকেনা।
তারা স্বাভাবিক জীবন যাপন
করে। তাদের শরীরে রক্তের
হিমোগ্লোবিনের মাত্রা
সামান্য কম থাকে। তাদেরকে
সাধারনত রক্ত গ্রহন করতে হয়না।
তবে একজন থ্যালাসেমিয়া
রোগের বাহক নারী গর্ভবতী
হলে রক্তের হিমোগ্লোবিন
বেশী কমে যেতে পারে যে
কারনে কারো কারো
গর্ভাবস্থায় দুই/এক ব্যাগ রক্ত
গ্রহনের প্রয়োজন হতে পারে। যে
কোন মানুষের রক্তের সিবিসি
(CBC) পরীক্ষা করে সন্দেহ করা
যায় যে সে থ্যালাসেমিয়া
রোগের বাহক কিনা। এই
পরীক্ষায় সন্দেহ হলে তখন
হিমোগ্লোবিন
ইলেকট্রোফোরেসিস (Hb
Electrophoresis
) নামের আর একটি পরীক্ষার
মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া যায় সে
ব্যক্তি থ্যালাসেমিয়া রোগের
বাহক কিনা। সিবিসি পরীক্ষা
করতে ১০০-১৫০ টাকা, আর
হিমোগ্লোবিন
ইলেকট্রোফোরেসিস পরীক্ষা
করতে ৫০০-৭০০ টাকা লাগে।
যদি স্বামী-স্ত্রী দুজনেই
থ্যালাসেমিয়া রোগের বাহক হয়
তাহলে সুস্থ্য বাচ্চা পাওয়ার
উপায় কি?
স্বামী এবং স্ত্রী দুজনই যদি
থ্যালাসেমিয়া রোগের বাহক হন
তবে শতকরা ২৫ ভাগ ক্ষেত্রে
তাদের সন্তান থ্যালাসেমিয়া
রোগ নিয়ে, ৫০ ভাগ বাহক
হিসেবে এবং ২৫ ভাগ সুস্থ্য শিশু
হিসেবে জন্ম নিতে পারে। তাই
সন্তান গ্রহনের ক্ষেত্রে
মাতৃজঠরে বাচ্চার ডিএনএ
টেস্টের মাধ্যমে বাচ্চার
থ্যালাসেমিয়া রোগ নির্নয়
তাদের একমাত্র ভরসা। মায়ের
গর্ভে বাচ্চার বয়স যখন ১১ হতে
১৫ সপ্তাহ তখন প্রাথমিক গর্ভফুল
হতে কোষকলা সংগ্রহ (Chorionic
Villus Sampling) বা গর্ভের বাচ্চার
চারপাশের পানি সংগহের
(Amniocentesis) মাধ্যমে বাচ্চার
ডিএনএ সংগ্রহ করা হয়। আর এই
ডিএনএ নমুনা পরীক্ষা করে
গর্ভের বাচ্চার থ্যালাসেমিয়া
রোগ আছে কিনা তা শতভাগ
নিশ্চিত হওয়া যায় । এ সময়
বাচ্চার আকার থাকে দেড় হতে
দুই ইঞ্চির মতো। কাজেই সুস্থ
বাচ্চা পাওয়া না পাওয়া
সম্পর্কে নিশ্চিৎ হয়ে বাবা-মা
গর্ভাবস্থা চালিয়ে যাওয়ার
ব্যপারে সিদ্ধান্ত নিতে
পারেন। মাতৃজঠরে ভ্রুনের
ডিএনএ পরীক্ষা করে
থ্যালাসেমিয়া নির্নয় এখন
দেশেই হচ্ছে যা আমাদের
চিকিৎসা ব্যবস্থায় মাইল ফলক।
গর্ভবতী মাকে এজন্য আর বিদেশ
যেতে হচ্ছেনা।
প্রতিরোধের উপায়ঃ
একটু সচেতন হলেই আমরা এ রোগ
প্রতিরোধ করতে পারি। বিয়ের
আগে পাত্র-পাত্রী বা বাচ্চা
নেয়ার আগে স্বামী-স্ত্রী
থ্যালাসেমিয়া রোগের বাহক
কিনা আছে তা পরীক্ষা করে
দেখতে হবে। পৃথিবীর অনেক
দেশে যেমন, সাইপ্রাস ১৯৭৩
সালে, বাহরাইন ১৯৮৫, ইরান
২০০৪, সৌদি আরব ২০০৪, এবং
সর্বশেষ পাকিস্তান ২০১৩ সালে
বিয়ের আগে পাত্র-পাত্রীর বা
বাচ্চা নেয়ার আগে স্বামী-
স্ত্রীর থ্যালাসেমিয়া আছে কি
না তা পরীক্ষা বাধ্যতামূলক
করে থ্যালাসেমিয়া রোগকে
নিয়ন্ত্রন করা গেছে। যে কেউ
থ্যালাসিমিয়া রোগের বাহক
হতে পারে। রক্ত পরীক্ষার
মাধ্যমে সহজেই জানা যায় কেউ
থ্যালাসেমিয়া বাহক কিনা।
বাবা এবং মা দুজনেই
থ্যালাসেমিয়া রোগের বাহক
হলেই কেবল সন্তানের
থ্যালাসেমিয়া রোগ হওয়ার
সম্ভাবনা থাকে। একজন বাহক
এবং অপরজন সুস্থ এমন দুজনের
মধ্যে বৈবাহিক সম্পর্ক হলে
সন্তানদের কোন সমস্যা হবেনা।
রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে
থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত
শিশুদেরকে বাঁচিয়ে রাখতে
বিশাল রক্তের ভান্ডার
প্রয়োজন হচ্ছে। আনুসাঙ্গিক খরচ
বহন করতে গিয়ে আর্থিক
দৈন্যতা ও মানসিক যন্ত্রনায়
ভুগছে লাখো বাবা-মা। শুধু তাই
নয়, বাবা মায়ের সামনেই ১০
থেকে ১৫ বছর বয়সের মধ্যে
বেশীরভাগ থ্যালাসেমিয়ায়
আক্রান্ত শিশুর জীবন প্রদীপ
নিভে যাচ্ছে। আমাদের দেশে
থ্যালাসেমিয়া এখন এক নিরব
মহামারী যাতে প্রতিবছর
হাজার হাজার শিশুর মৃত্য হচ্ছে।
ধংস হচ্ছে বাবা-মায়ের স্বপ্ন।
সাধারন মানুষের মধ্যে
সচেতনতা তৈরী করার জন্য ৮ মে
সারা পৃথিবীব্যপী বিশ্ব
থ্যালাসেমিয়া দিবস পালন করা
হয়। কিন্তু "অজ্ঞাত কারনে"
জাতীয় জীবনে তেমন গুরুত্ব নেই
এমন দিবস বেশ ঘটা করে পালন
করলেও থ্যালাসেমিয়া দিবস
পালনে আমাদের এতদিন কোন
আগ্রহ ছিলনা। অথচ শিশু মৃত্যুর
হার কমানো আমাদের লক্ষ্য।
থ্যালাসেমিয়ার চিকিৎসার
কথা যতটা বলা হয়, প্রতিরোধের
কথা তেমন বলা হয় না।
আশার কথা, বর্তমান ডিজি
হেলথ্ মহোদয় থ্যালাসেমিয়া
প্রতিরোধে এক যুগান্তকারী
পদক্ষেপ নিয়েছেন। ফেসবুকে
থ্যালাসেমিয়ার ভয়াবহতা
নিয়ে আমাদের বিভিন্ন লেখা
তার দৃষ্টি আকর্ষন করে। তিনি
কথা দিয়েছেন, কথা রেখেছেন।
থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধে
ইতিমধ্যে একটি কমিটি হয়েছে।
ডা: মারুফুর রহমান অপু
সেই
কমিটির সদস্য সচিব হিসাবে
কাজ করছেন। সবার অংশ গ্রহনে
থ্যালাসেমিয়ার স্থান হবে
ইতিহাসের পাতায়।
থ্যালাসেমিয়ার চিকিৎসা
মানে অন্যের রক্ত নিতে নিতে
অকাল মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নেয়া।
দৈনন্দিন জীবনে আমরা ভালো
থাকার জন্য কত না পরিকল্পনা
করি। আসুন সুস্থ্য সন্তানের বাবা
মা হওয়ার জন্য, মেধাদীপ্ত দেশ
গড়ার জন্য, থ্যালাসেমিয়া রোগ
সম্পর্কে সচেতন হই। মৃত্যু
পরোয়ানা নিয়ে শিশুর জন্ম
প্রতিরোধ করি।
.
- ডা. রেজাউল করিম কাজল
সহযোগী অধ্যাপক,
প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিভাগ
,
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল
বিশ্ববিদ্যালয়
বত্রিশ তম ব্যাচ, রাজশাহী
মেডিক্যাল কলেজ
Stop quota system in Bangladesh
করুন। আমাদের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন, রাতজাগা পরিশ্রমকে কোটার কাতারে এনে
এভাবে অবমূল্যায়ন করবেন না। আমরা আমাদের প্রাপ্য অধিকারটুকু চাই। ৫৫%
কোটা দিয়ে আমাদের লালিত স্বপ্নকে হত্যা করবেন না, প্লিজ।
অনীহা
ভুলের জন্য নিজের মাঝে অনুসূচনা —কোনোটির প্রতি আমার টান বা আগ্রহ নেই।
অতীত কোনো মুহূর্তকেই আমার ফিরে পেতে চাইবার মতো মনে হয় না। ভাবছি,
মানুষের বর্তমানটা অমধুর হলেই কি অতীতকে তার আপন মনে হয়? তবে, আমার
বর্তমান কি ততটা অমধুর নয়? —সেই প্রশ্নেরও কোনো উত্তর নেই মনে..।
- Tareq I Imon
Sunday, August 13, 2017
কি হচ্ছে চট্টগ্রাম মেডিকেল এর ইমার্জেন্সিতে
.
টিউশনের উদ্দেশ্যে ট্রেন থেকে নামলাম ষোলশহর। রোড ফ্রি ছিলো যেহেতু
শুক্রবার ছিলো, কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন এর সামনে ভীড় ঠেলে গিয়ে
দেখি একটা পাঁচ বছরের মতো হবে বাচ্চার বয়স,চোখে মুখে রক্ত। আর একজন ৫৫+
অসহায় লোক সেন্সলেস। একজন মহিলা "মামা" বলে বলে চিৎকার করছেন। মেডিকেল কে
নিয়ে যাবে বলে বলে এদিক ওদিক করছেন। ভীড় ঠেলে বললাম, চলেন আমি নিয়ে যাবো।
সো, গেলাম চমেক এর "জরুরী বিভাগে'"। যা হলো তা ভিডিও বা ছবি তুলার
অবস্থায় ছিলাম না। কারণ, আমি তব্ধ ছিলাম।
ফরমালিটিজ শেষ করতে আমার ১২০ টাকা যায় দুইজন রোগীর জন্য। হাতে ছিলো আমার
কাছে ৭০।
প্রথম আয়া বলে ৫০/- দেন।
আমি বললাম,আছে তো মাত্র ৭০/-। ২০ টাকা নিন।
বি.দ্র: জরুরি থেকে মাত্র ক্যাসুয়াল্টি গেলো আয়া টা। সাথে আমিও রোগীর
ভ্যান টানছি।
আয়াটা বলে "ভ্যানে তুলছেন কেনো?টাকা না থাকলে।" বলেই আমার হাত থেকেই ৫০/-
নোট নিয়ে চলে যায়।
ড. ক্যাসুয়াল্টি তে প্রেসক্রিপশন লিখছে অন্য আয়া হাতে নিয়ে বলে,
আমাকে তো ১০০/- দিতে হবে। আছে টাকা?
আমি থ!!!
আমি বললাম, আপনি নিয়ে যাবেন,টাকা না থাকলেও।
আয়া আমাকে বলে,আপনার চাকর না। বলে হুইল চেয়ার ঘুরিয়ে চলে যায়। পাশে কেউ
বলছে, টাকা দিবে তুলেন।
তুলার পরে বলে, টাকা দেখান। কয়েক কদম নেয়ার পরে রোগী কে পিছনে নিয়ে
আসে।টাকা ছাড়া নিবে না।বিকাশ করে টাকা তুলে,টাকা হাতে দিয়ে তারপর রোগী
নিয়ে যায়। আমি ততক্ষণে লেফ্ট করি,কমপ্লেইন করার জন্য। একটা স্টাফও আমাকে
"ওয়ার্ড মাস্টার" অফিস দেখায় দিচ্ছিলো না,কমপ্লেইন করবো বলে।
শেষ পর্যন্ত ড. কে জিজ্ঞেস করে খুঁজে নিলাম। দেখলাম শুক্রবার বলে ডিউটি
তে নেই। পরে জরুরি তে এসে একজন স্টাফ কে জিজ্ঞেস করলাম, ওই স্টাফের(১ম
আয়া) নাম কি?
ওনি রেগে বলেন,আমি কেনো বলবো? আপনি গিয়ে জিজ্ঞেস করেন।
গেলাম। আপনার নামটা?
আমার নাম দিয়ে আপনার কি? কমপ্লেইন করতেন? কিচ্ছু করতে পারবেন না।
আমি অবাক হলাম। হায় রে! তাদের কত পাওয়ার। আমাদের টেক্সে ঝাড়ুদার থেকে
মেডিকেল এর ডিরেক্টর পর্যন্ত চলছে। আর,সাধারণ মানুষগুলোর এক ফোঁটা দাম
নেই। রোগী মরে যাচ্ছে। কে শুনে কার কান্না? দুর্ব্যবহারে,ডাকাতিতে পুরো
চমেক ভরে গেছে।
#Justice মরে গেছে?
না, আমি বলবো মরেনি।
হিউম্যান রাইট কাউন্সিলের সাথে কথা বলেছি। পূর্বকোণ এবং আজাদীর সাথে কথা
হয়েছে। তারপরও যদি আমাদের সচেতনতা বাড়ে! সবাই প্রতিবাদ করলে হয়ত আজকে এই
অবস্থায় পরতাম না। তারপরও যদি, আমাদের মাঝে অন্যায়ের প্রতিবাদ করার
ক্ষমতা টা জাগ্রত হয়!!!
কোথায় নাকি প্রাণ বাঁচানোর জন্য মানুষ মেডিকেল যায়!! আজকে আমার সাথে
হয়েছে! হয়ত অপরিচিত ছিলো আমার। কিন্তুু, মানুষ তো। কালকে অজান্তেই খোদা
না করুক।আপনার স্বজনদের সাথে হতে পারে।এমন জরুরী বিভাগে আয়াদের কারণে
আপনার কারও প্রাণও চলে যেতে পারে।
#Raise_ur_voice
#Do_for_justice
- Mariam Shaki
On 7/17/17, Tareq I Imon <tareqimon@gmail.com> wrote:
> একটা কথা প্রচলিত , লোক প্রশাসন বিষয়ে যারা পড়তে আসে তারা পড়তে আসার আগে
> এই বিষয় টা সম্পর্কে একরকম অজ্ঞই থাকে। আমরা যারা পড়ছি তারা এখন হয়তো
> জানি লোক প্রশাসন সাবজেক্ট টা আসলে কি নিয়ে আলোচনা করে, জব সেক্টরে এর
> চাহিদা কেমন। এখন সেটা নিয়েই কিছু বলি, লোক প্রশাসন মূলত রাষ্ট্রবিজ্ঞান
> সাব্জেক্ট থেকে জন্ম নিয়েছে। এই বিষয়টি সাধারনত সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে
> পড়ানো হয়ে থাকে। সাব্জেক্টটা অনেকটাই ব্যবহারিক একটা সাব্জেক্ট। অন্য
> সাব্জেক্টগুলোর মত একঘেয়েমি পড়াশোনা নাই। বলা যায় সরাসরি চাকরির
> প্রস্তুতি। বিসিএসের সিলেবাস এর অনেকটাই পড়া হয়ে যায় এই সাব্জেক্টের
> শিক্ষার্থীদের। এত যে হোমরা চোমরা সচিব আর প্রশাসনের কর্তাব্যক্তি আছে
> সবার কিন্তু চাকরি তে জয়েন এর আগে লোক প্রশাসনের উপর কোর্স করতে হয়েছে।
> তাছাড়া বিসিএস প্রশাসন পাওয়া ক্যান্ডিডেটরা সরকারিভাবে স্কলারশিপ নিয়ে
> বাইরে দেশে কিন্তু লোক প্রশাসনের উপরই পড়তে যায়। প্রতিটা সেক্টরই
> মোটামোটিভাবে এই সাব্জেক্টের জন্য উন্মুক্ত। হাসপাতালে জব করবেন? তাও আছে
> প্রশাসনিক কর্মকর্তা নামে সুন্দর একখান পদ। বাইরে যাবেন? লোক প্রশাসন
> নিয়ে প্রায় সবগুলো দেশেই যাওয়া যায়। বিসিএস? এখনো লোক প্রশাসনের
> শিক্ষার্থীরা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। রেডিও টেলিভিশন? এখানেও লোক প্রশাসনের
> শিক্ষার্থীরা দখল করে রেখেছে । প্রাইভেট সেক্টরে প্রায় প্রতিটা
> কোম্পানীতেই HR নামে রয়েছে সম্মানীয় পদ, যেখানে এপ্লাই করলে লোক প্রশাসন
> আপনাকে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখবে। অর্থাৎ প্রায় সব ক্ষেত্রেই লোক
> প্রশাসনের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে যথেষ্ট সুযোগ ।
> -(সংগৃহীত এবং পরিমার্জিত)
> .
> Keyword: লোকপ্রশাসন, বাংলাদেশ লোকপ্রশাসন, লোকপ্রশাসন পড়ে কী করবো,
> লোকপ্রশাসন পড়ে কি করব, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় লোকপ্রশাসন বিভাগ,
> লোকপ্রশাসন জব সেক্টর, লোকপ্রশাসন চাকরিক্ষেত্র, Public Administration
> job sector in Bangladesh লোক প্রশাসন, জন প্রশাসন
>
Monday, July 17, 2017
লোকপ্রশাসন বিভাগে পড়াশোনা
এই বিষয় টা সম্পর্কে একরকম অজ্ঞই থাকে। আমরা যারা পড়ছি তারা এখন হয়তো
জানি লোক প্রশাসন সাবজেক্ট টা আসলে কি নিয়ে আলোচনা করে, জব সেক্টরে এর
চাহিদা কেমন। এখন সেটা নিয়েই কিছু বলি, লোক প্রশাসন মূলত রাষ্ট্রবিজ্ঞান
সাব্জেক্ট থেকে জন্ম নিয়েছে। এই বিষয়টি সাধারনত সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে
পড়ানো হয়ে থাকে। সাব্জেক্টটা অনেকটাই ব্যবহারিক একটা সাব্জেক্ট। অন্য
সাব্জেক্টগুলোর মত একঘেয়েমি পড়াশোনা নাই। বলা যায় সরাসরি চাকরির
প্রস্তুতি। বিসিএসের সিলেবাস এর অনেকটাই পড়া হয়ে যায় এই সাব্জেক্টের
শিক্ষার্থীদের। এত যে হোমরা চোমরা সচিব আর প্রশাসনের কর্তাব্যক্তি আছে
সবার কিন্তু চাকরি তে জয়েন এর আগে লোক প্রশাসনের উপর কোর্স করতে হয়েছে।
তাছাড়া বিসিএস প্রশাসন পাওয়া ক্যান্ডিডেটরা সরকারিভাবে স্কলারশিপ নিয়ে
বাইরে দেশে কিন্তু লোক প্রশাসনের উপরই পড়তে যায়। প্রতিটা সেক্টরই
মোটামোটিভাবে এই সাব্জেক্টের জন্য উন্মুক্ত। হাসপাতালে জব করবেন? তাও আছে
প্রশাসনিক কর্মকর্তা নামে সুন্দর একখান পদ। বাইরে যাবেন? লোক প্রশাসন
নিয়ে প্রায় সবগুলো দেশেই যাওয়া যায়। বিসিএস? এখনো লোক প্রশাসনের
শিক্ষার্থীরা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। রেডিও টেলিভিশন? এখানেও লোক প্রশাসনের
শিক্ষার্থীরা দখল করে রেখেছে । প্রাইভেট সেক্টরে প্রায় প্রতিটা
কোম্পানীতেই HR নামে রয়েছে সম্মানীয় পদ, যেখানে এপ্লাই করলে লোক প্রশাসন
আপনাকে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখবে। অর্থাৎ প্রায় সব ক্ষেত্রেই লোক
প্রশাসনের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে যথেষ্ট সুযোগ ।
-(সংগৃহীত এবং পরিমার্জিত)
.
Keyword: লোকপ্রশাসন, বাংলাদেশ লোকপ্রশাসন, লোকপ্রশাসন পড়ে কী করবো,
লোকপ্রশাসন পড়ে কি করব, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় লোকপ্রশাসন বিভাগ,
লোকপ্রশাসন জব সেক্টর, লোকপ্রশাসন চাকরিক্ষেত্র, Public Administration
job sector in Bangladesh লোক প্রশাসন, জন প্রশাসন
আমি লোকপ্রশাসন বিষয়ে স্নাতক পড়ছি। এ বিষয়ে পড়াশোনা করে কোথায় চাকরি পাওয়া যাবে?
চাকরি পাওয়া যাবে?
-রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
.
.
উত্তর: লোকপ্রশাসন বিভাগের ছেলেমেয়েদের চাহিদা বর্তমানে অনেক। বিসিএস
পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে এ বিভাগের ছেলেমেয়েরা সবচেয়ে বেশি চাকরির সুযোগ
পান। বিসিএসে যতগুলো ক্যাডার রয়েছে এর মধ্যে প্রশাসন, পুলিশ, সিভিল
সার্ভিস ক্যাডারে চাকরি পান এ বিভাগের ছাত্রছাত্রীরা। এ ছাড়া দেশের
সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা, প্রশাসন,
প্রশিক্ষণ, গবেষণা ইত্যাদি বিভাগে তাঁরা অগ্রাধিকার পেয়ে থাকেন। ব্যাংক,
বিমা, বিভিন্ন এনজিওতে এ বিভাগের ছেলেমেয়েরা ভালো বেতনে কাজ করছেন। অনেকে
আবার কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে শিক্ষকতা পেশায় চাকরি করছেন।
দেশের বাইরে যেমন যুক্তরাজ্য, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া কানাডাসহ বিভিন্ন
দেশে এ বিভাগের ডিগ্রিধারীরা এখন ভালো বেতনে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছেন।
.
পরামর্শ দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের চেয়ারম্যান
অধ্যাপক ড. মোসলেহ উদ্দিন আহমদ
(Source: Prothom Alo)
.
Keyword: লোকপ্রশাসন, বাংলাদেশ লোকপ্রশাসন, লোকপ্রশাসন পড়ে কী করবো,
লোকপ্রশাসন পড়ে কি করব, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় লোকপ্রশাসন বিভাগ,
লোকপ্রশাসন জব সেক্টর, লোকপ্রশাসন চাকরিক্ষেত্র, Public Administration
job sector in Bangladesh লোক প্রশাসন, জন প্রশাসন
Sunday, July 16, 2017
সাবজেক্ট রিভিউ : লোকপ্রশাসন (Review of Public Administration)
Nation".ব্রিটিশ শাসন সেই কবেই লুপ্ত হয়ে গেছে,তবে পাবলিক এডমিনিস্ট্রেশন
পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের শাসন লুপ্ত হয় নাই।কাজেই শাসক হওয়ার ইচ্ছা থাকলে
পাবলিক এডমিনিস্ট্রেশনই হতে পারে আপনার প্রথম চয়েজ।
.
#পড়ালেখার_ধরন :
চার বছরের অনার্স কোর্সে এই সাবজেক্টে এডমিনিস্ট্রেশন এর যাবতীয়
খুঁটিনাটি পড়ানো হয়।শাসক হতে হলে দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি,
সংবিধান,সমাজব্য বস্থা,আইন,দেশের সাথে অন্যান্য দেশের সম্পর্ক,দেশের
প্রশাসনিক ইতিহাস সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকতে হয়।এজন্যে পাবলিক
এডমিনিস্ট্রেশন এর শিক্ষার্থীদের Political Science, Economics,
Constitution, Sociology,Constitutional Law,International Relations এই
সাবজেক্টগুলাও পড়তে হয়। একইসাথে কমার্সের কিছু মৌলিক সাবজেক্ট যেমন
Banking,Management এই সাবজেক্টগুলাও পড়তে হয়। বিভিন্ন সাবজেক্টের সমষ্টি
নিয়ে লোকপ্রশাসনের সিলেবাস হলেও সিলেবাসটা মোটেও বোরিং বা একঘেয়ে না।এটি
মূলত প্র্যাক্টিক্যাল একটা সাবজেক্ট।আর কোর্সভূক্ত টপিকগুলাও অনেক
ইন্টারেস্টিং আর সময়োপযোগী।
.
#কোথায়_পড়ানো_হয় :
দেশের অনেকগুলো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েই পাবলিক এডমিনিস্ট্রেশন বা
লোকপ্রশাসন পড়ানো হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, BUP,
SUST, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রভৃতি অনেকগুলা বিশ্ববিদ্যালয়েরই
সমাজবিজ্ঞান অনুষদে এই ডিপার্টমেন্ট রয়েছে।
.
#রেজাল্ট :
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসনের সর্বোচ্চ সিজিপিএ-৩.৮২। উনি এখন
এই বিশ্ববিদ্যালয়েরই শিক্ষক।কেউ যদি চার বছরের অনার্স লাইফে এভারেজ ৩.৫০
রেজাল্ট করতে পারে,ধরে নেয়া যায় তার শিক্ষক হওয়ার সম্ভাবনা ৯০%। সোশ্যাল
সায়েন্সের অন্যান্য ডিপার্টমেন্ট গুলোর মতোই ভালো রেজাল্ট বলতে সিজিপিএ-৩
থেকে ৩.৫ পাওয়াকে বোঝায়।বেশীরভাগে রই এভারেজ রেজাল্ট থাকে ৩ থেকে ৩.২ এর
মধ্যে।
.
#সেশনজট :
এই ডিপার্টমেন্ট এ সেশান জট বলতে গেলে নেই-ই। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের
বর্তমান ব্যাচগুলোর মধ্যে শুধুমাত্র ২০১৩-১৪ ব্যাচটাই সেশান জটে পড়েছে,
বাকি ব্যাচগুলো স্বাভাবিক নিয়মেই আছে। পরীক্ষা ঠিক সময়েই হয়। কাজেই
অনার্স-মাস্টার্স মিলিয়ে পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ বছরেই লেখাপড়ার পাঠ চুকানো
সম্ভব।
.
#চাকরিক্ষেত্র :
★Multinational Companies,NGO,ব িভিন্ন প্রাইভেট কোম্পানীতে লোকপ্রশাসনের
ভালো ভালো চাকুরী আছে।
★প্রাইভেট ব্যাংকগুলাতে HR বা Human Resource Department নামে একটি শাখা
আছে,ওই শাখাতে পাবলিক এডমিনিস্ট্রেশন এর শিক্ষার্থীদেরই রাজত্ব।
★সরকারি বিভিন্ন সংস্থা আর ব্যাংকে চাকুরী তো সাথে আছেই।
★চার বছরের একাডেমিক পড়াশোনায় লোকপ্রশাসনের শিক্ষার্থীদের বিসিএসের
প্রিপারেশান অনেকটাই হয়ে যায়, কারণ সাবজেক্টটার বেশীরভাগ টপিকই বিসিএসের
সিলেবাস রিলেটেড। কাজেই যাদের বিসিএস টার্গেট,লোকপ্রশাসন তাদের জন্যে
বেস্ট চয়েজ। বিসিএস (প্রশাসন) -এ লোকপ্রশাসনের শিক্ষার্থীদের রাজত্ব
সবসময়েই। এমনকি যারা বিসিএস দিয়ে প্রশাসনিক ক্যাডার হয়, তাদের লোকপ্রশাসন
নিয়ে বছরখানেক পড়াশোনা করতে হয়- কাজেই এদিক দিয়েও আপনি এগিয়ে থাকবেন।
.
আপনার চ্যালেঞ্জ নিতে ভালো লাগে? দেশে ঘটে যাওয়া সমসাময়িক যাওয়া
ব্যাপারগুলোতে দারুণ আগ্রহ? সিস্টেমের ভেতরে ঢুকে সিস্টেম পরিবর্তনে
আগ্রহী,ভবিষ্যতে নেতৃত্ব দেওয়ার স্বপ্ন আছে? লোকপ্রশাসন ডিপার্টমেন্ট এ
আপনাকে স্বাগতম।
.
লিখেছেন :
Mahbubur Rahman Tahmid
Department Of Public Administration,
University Of Chittagong
.
Keyword: লোকপ্রশাসন, বাংলাদেশ লোকপ্রশাসন, লোকপ্রশাসন পড়ে কী করবো,
লোকপ্রশাসন পড়ে কি করব, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় লোকপ্রশাসন বিভাগ,
লোকপ্রশাসন জব, লোকপ্রশাসন চাকরিক্ষেত্র, Public Administration job in
Bangladesh লোক প্রশাসন, জন প্রশাসন
Wednesday, April 19, 2017
An open letter to Mark Zuckerberg...!
Facebook has given a verification code to my mobile number. But I've
lost my mobile phone, and I also can't replace the sim. As a result, I
can't verify my account by entering the confirmation code which has
already been sent to my mobile phone. My Facebook email is verified,
and my password is also correct. There is no alternative option to
bypass the proccess such as by using email, or by using other mobile
numbers. It's my real account that has been using since 2011. In this
account there are many important decuments and conversations of mine
which have been accumulated for 7 years. I am requesting to Facebook
authority as well as you to give an alternative way to complete the
phone number verification proccess. Please!!!!!!!!!
On 4/13/17, Tareq I Imon <tareqimon@gmail.com> wrote:
> প্রেমের উপন্যাস মেমসাহেব। বইটার শুরুটা ভালো লেগেছিল। মাঝখানে এবং শেষের
> কিছু বিষয় অদ্ভুৎ লেগেছিল। তারমধ্যে—
> .
> ১) বিয়ের আগেই মেমসাহেবের শহরে গিয়ে প্রেমিক সাংবাদিকের সাথে একই বাসায়
> ৮-১০ দিন থাকা, যেটা সমাজবিরোধী কাজ। অথচ লেখক দু'জনের মাঝে কোনো
> অপরাধবোধ দেখাননি, স্বাভাবিক ঘটনার মতোই ব্যাখ্যা করে গেছেন। (যদিওবা
> সেখানে যৌনতা অনুপস্থিত এবং এরা একে অপরকে খুব ভালোবাসতো তবুও একসঙ্গে
> থাকা নিয়ে লেখকের স্বাভাবিক ব্যাখ্যাটা আমার অস্বাভাবিক মনে হলো)
> .
> ২) বাংলা সিনেমার মতো অনেক ঘটনা নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করা যায় এবং পরে তা
> মিলে যায়। যেমনঃ
> i) প্রেমিক সাংবাদিক বড়লোক হবে
> ii) মেমসাহেবের ছোটভাই মারা যাবে (যেহেতু তাকে নিয়ে মেমসাহেব সবসময়
> চিন্তিত থাকতো- এটা থেকে বুঝা যেতো যে নিশ্চয় ছোটভাইয়ের খারাপ কিছু একটা
> হবে),
> iii) মেমসাহেব মারা যাবে; ইত্যাদি।
> .
> ৩) মেমসাহেবকে নিয়ে লেখক এতো ঘটনার বর্ণনা দিতে পারলেও তার মৃত্যু নিয়ে
> তেমন কিছু লিখেননি। সুস্থ হয়েও আকস্মিক মৃত্যুতে মেমসাহেব মারা যায়। যেটা
> অনেকটা এরকম যে, লেখক কাহিনি আর লম্বা করতে না পেরে মেমসাহেবের মৃত্যু
> দিয়েই উপন্যাসের ইতি টানলেন।
> .
> ৪) বর্ণনার ধরণটাও ভালো লাগেনি।
> .
> সবমিলিয়ে পড়ে তেমন মজা পাইনি..। :( :)
>
Thursday, April 13, 2017
Book review Memsaheb - Nimai Bhattacharya
কিছু বিষয় অদ্ভুৎ লেগেছিল। তারমধ্যে—
.
১) বিয়ের আগেই মেমসাহেবের শহরে গিয়ে প্রেমিক সাংবাদিকের সাথে একই বাসায়
৮-১০ দিন থাকা, যেটা সমাজবিরোধী কাজ। অথচ লেখক দু'জনের মাঝে কোনো
অপরাধবোধ দেখাননি, স্বাভাবিক ঘটনার মতোই ব্যাখ্যা করে গেছেন। (যদিওবা
সেখানে যৌনতা অনুপস্থিত এবং এরা একে অপরকে খুব ভালোবাসতো তবুও একসঙ্গে
থাকা নিয়ে লেখকের স্বাভাবিক ব্যাখ্যাটা আমার অস্বাভাবিক মনে হলো)
.
২) বাংলা সিনেমার মতো অনেক ঘটনা নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করা যায় এবং পরে তা
মিলে যায়। যেমনঃ
i) প্রেমিক সাংবাদিক বড়লোক হবে
ii) মেমসাহেবের ছোটভাই মারা যাবে (যেহেতু তাকে নিয়ে মেমসাহেব সবসময়
চিন্তিত থাকতো- এটা থেকে বুঝা যেতো যে নিশ্চয় ছোটভাইয়ের খারাপ কিছু একটা
হবে),
iii) মেমসাহেব মারা যাবে; ইত্যাদি।
.
৩) মেমসাহেবকে নিয়ে লেখক এতো ঘটনার বর্ণনা দিতে পারলেও তার মৃত্যু নিয়ে
তেমন কিছু লিখেননি। সুস্থ হয়েও আকস্মিক মৃত্যুতে মেমসাহেব মারা যায়। যেটা
অনেকটা এরকম যে, লেখক কাহিনি আর লম্বা করতে না পেরে মেমসাহেবের মৃত্যু
দিয়েই উপন্যাসের ইতি টানলেন।
.
৪) বর্ণনার ধরণটাও ভালো লাগেনি।
.
সবমিলিয়ে পড়ে তেমন মজা পাইনি..। :( :)
Sunday, February 5, 2017
Jamirjuri Rajabia Ajijia Rahmania Sunnia Fazil Madrasah, Dohazari, Chandanaish, Chittagong, Bangladesh
Jamirjuri Rajobia Ajijia Rahmania Sunnia Fazil Madrasah is one of the renowned Islamic educational institutions in south Chittagong. It was established in 1968 by Gazi Shere Bangla Rahmatullah. Now about 1,150 students are studying at this madrasah. The present principal of the madrasah is Mohammad Ahmed Hossain Al-Qaderi. It has total 28 qualified and intelligent teachers who care as well as teach the students in unique way. Every year many of the students get GPA 5.00 in Dakhil (SSC) and Alim (HSC) examination and it always keeps its top rank among all of the educational institutions in Chandanaish.
The madrasah looks very exellent by its natural beauty, and all of the academic buildings that built up for teaching the students as well as operating administrative works make the madrasah much attractive. It has a large-around field which is surrounded by the many kinds of flowers. The students play cricket, football and various kinds of sports on the field to fill up entertaining needs, which is one of the important parts of the students for their mental development. Recently, a large and attractive gate (the opening in a wall) has been made for the madrasah which makes the madrasah much beautiful.
Every year at 12 Rabiul Awal, at the birth date of our prophet, the madrasah observes Jashne Julse Eid-e-Miladunnabi Sallallahu Alaihi Wasallam with a rally, which is the biggest Jasne Julse rally in south Chittangong. The people from various places such as Dohazari, Chandanaish, Satkania, come and join in the rally with the students. It is the tradition of Jamirjuri R A R Sunnia Fazil Madrasah.
Now many of the former students of the madrasah are studing in Dhaka University, Chittagong University, Islamic University and also in the other top ranking universities in Bangladesh, and after completing graduation they serve for the country as well as for its people with their merit.
- Tareq I Imon